
1) ঐ সকল নারী জাহান্নামী,
যারা কাপড় পরেও উলঙ্গ থাকে।”
—বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ(সঃ) ..!
2) এক এক করে যাচ্ছে চলে মাহে রমযান,
কি করে দিবো আমি তার প্রতিদান.
ক্ষমার আশায় আজও আমি তুলি দুই হাত.
কবুল করো আল্লাহ তুমি আমার মোনাজাত.
3) জান্নাতের নেটওয়ার্ক হল “ইসলাম”,
: : : সিম হল “ঈমান”। : : : বোনাস হল “রমযান”,
: : : রিচার্জ হল “নামাজ”, : : আর হেলপ লাইন হল”কোরআন”
4) পৃথিবিতে সব চাইতে কঠিন কাজ হল নিজে সংশোধন হওয়া আর সব চাইতে
সহজ কাজ হল অন্যের সমলোচনা করা..
… (হযরত আলী রাঃ)
5) “রাগ মানুষের ঈমানকে নষ্ট করে, হিংসা মানুষের নেক আমলকে ধ্বংস করে, আর মিথ্যা মানুষের হায়াত কমিয়ে দেয়।”
_______ বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
6) “তুমি জান্নাত চেওনা বরং তুমি দুনিয়াতে এমন কাজ কর যেন জান্নাত তোমাকে চায়।”
[হযরত আলী (রা:)]”
7) পৃথিবীতে সেই সবচেয়ে কৃপন , যে মুসলমান অন্য মুসলমানকে সালাম দিতে কৃপনতা করে “।
_________হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
8) ‘মানুষ যদি মৃত ব্যাক্তির আর্তনাদ দেখতে এবং শুনতে পেত তাহলে মানুষ মৃত ব্যাক্তির জন্য কান্না না করে নিজের জন্য কাঁদত”
———–হযরতমোহাম্মদ (সাঃ)
9) মানুষের মনের মধ্যে এমনভাবে নিজের জন্য জায়গা করে নাও যেন তুমি মরে গেলে তোমার জন্য তারা দুয়া করে আর বেঁচে থাকলে তোমাকে ভালবাসে।
___ হযরত আলী (রাঃ)
10) “এমন এক সময় আসবে যখন মুসলমানদের জন্য ঈমান ধরে রাখা,
জ্বলন্ত কয়লা হাতের মধ্যে রাখার ন্যায় কঠিন হবে।”
______ বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
11) ডান চোখ হতে বাম চোখের দূরত্ব যতটুকু,
মৃত্যু তার চেয়েও নিকটে”
— বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
12) ঐ ব্যক্তিই প্রকৃত বুদ্ধিমান, যে নিজে নত হয়ে অপরকে বড় ভাবে,
আর সে ব্যক্তিই নির্বোধ, যে সর্বদাই নিজেকে বড় ভাবে।
————-হযরত আলী (রাঃ)
13) হিংসা মানুষকে এমনভাবে ধ্বংস করে ,
যেভাবে মরিচা লোহাকে ধ্বংস করে ।
— ইবনুল খাতীব
14) “মুসলমান যখন মসজিদের দিকে রওনা হয়, সে তার ঘরে ফিরে আসা পর্যন্ত তার প্রতি কদমে আল্লাহ একটি নেকী দান করেন এবং একটি করে গোনাহ মোচন করেন।”
_____ বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
15) “ধংস তার জন্য, যার আজকের দিনটা গতকালের চেয়ে উত্তম হলো না।”
— আল কুরআন
16) সে ব্যক্তি মুমিন নয়, যে নিজে তৃপ্তি সহকারে আহার করে,
অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে।
___(আল হাদিস)
17) ‘লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সাঃ)” .“
যে ব্যক্তি কালেমার দাওয়াত মানুষের কাছে পৌঁছে দিবে,
আমি তাকে সাথে করে জান্নাতে নিয়ে যাবো।
[ বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) ]
18) সম্পদ তোমাকে পাহারা দিতে হয়,
কিন্তু জ্ঞান তোমাকে পাহারা দিয়ে রাখে।”
_____-হযরত আলী (রা:)
19) সন্তানের উত্তম আচরণ ও শ্রদ্ধা পাওয়ার সবচেয়ে বেশী অধিকারী হচ্ছেন মা ।। সে মাকে কখন কস্ট দিওনা ।
___________মহানবী (সাঃ)
20) জ্ঞানী ব্যক্তি আগে চিন্তা করে পরে কথা বলে ,
বোকা ব্যক্তি আগে কথা বলে পরে চিন্তা করে ।
_______হযরত আলী (রা:)
21) আল্লাহ তওবাকারীদের কে ভালবাসেন এবং যারা পবিত্র থাকে তাদেরও ভালবাসেন।
___ _______(সূরা বাকারা)
22) “আগেই সালাম দেওয়ার চেষ্টা করো,
কেননা আল্লাহ কাছে সর্বাপেক্ষা উত্তম ব্যক্তি হচ্ছে প্রথমে সালাম প্রদানকারী।”
_______বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
23) মৃত্যুর জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকো,
কারণ মৃত্যুর দূত তোমার পিছনেই দাঁড়িয়ে আছে।
তার ডাক দেবার পর আর প্রস্তুত হবার সময় থাকে না.
____হযরত আলী (রা:)
24) “‘নিজের হাতের উপার্জিত একটি রুটি, অন্যের দয়ায় দেওয়া কোরমা – পোলাওয়ের চাইতেও উত্তম।”
25) সর্বদা ছোট ছোট গুনাহ গুলো থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখ, কেননা মানুষ কখনও পাহাড়ের সাথে হোচট খায়না। ছোট পাথরের সাথে খায়। —হযরত আলী (রাঃ)
26) মানুষের মধ্যে সর্বাপেক্ষা অক্ষম ঐ ব্যক্তি যে ব্যক্তি দোয়া করিতে অক্ষম, অর্থাৎ দোয়া করে না.. (হযরত মুহাম্মাদ সঃ)
27) হে মুমিনগন,জুমআর দিনে যখন সালাতের আজান দেয়া হয়.তখন তোমরা আল্লাহর স্বরন পানে ত্বরা কর.এবং কেনাবেচা বন্ধ কর.এটা তোমাদের জন্য উত্তম.যদি তোমরা এটা বুঝ !
28) আল্লাহ তায়ালা বলেছে, তোমরা ছলনা ছলে ও মিথ্যা কথা বলো না।
29) হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন ২টা জিনিশ কাছে রাখলে কোন দিন বিপদ আসবেনা ১=কোরআন ২=হাদিস , ইহা ১০০% সত্য.
30) সামনে আসছে রোজা, হালকা কর গোনাহের বোঝা,
যদি কর পাপ চেয়ে নাও মাফ. এসো নিয়ত করি,
আজ থেকে সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরি.
31) যাকে ভয় করি..!! তার নাম হাশর…!!!
যাকে বিশ্বাস করি..!! তার নাম কুরআন…!!!
যার কাছে আমি ঋণী..!! তার নাম মা…!!!
যাঁকে নেতা মানি…!! তিনি হলেন রাসূল (স)…!!
যার কাছে মাথা নতকরি..!! তিনি হলেন আল্লাহ”’!!!
32) নতুন আশা, নতুন দিন,
আজকে হল জুমার দিন।
লাগছে ভাল ছাড়বো ঘর,
মসজিদে যাবো ১২ টার পর।
আকাশে সূর্য দিচ্ছে আলো,
জুমার নামায পরতে লাগবে ভালো।
{>সকলকে জুম্মা মোবারক<}
33) জীবন সাজাই নামায দিয়ে,
মন সাজাই ঈমান দিয়ে,
শরীর সাজাই নবীর সুন্নত দিয়ে,
আর বন্ধু বানাই ইসলামের দাওয়াত দিয়ে..!
জুম্মা মোবারাক।
34) মুসলিম আমার নাম !
কুরআন আমার জান !
নামাজ আমার গাড়ি !
জান্নাত আমার বাড়ী !
আল্লাহ্ আমার রব !
নবী আমার সব !
ইসলাম আমার ধর্ম!
এবাদত আমার কর্ম!
35) নামাজ রোজা নাহি কাজা করবো না ভাই কভু,,
নয়তো রাজা দিবেন সাজা যিনি মোদের প্রভু,,
নামাজ রোজা অনেক সোজা ইচ্ছে যদি করো,,
মনের মতো সময় মতো নামাজ রোজা করো,,
পণ করো আজ পড়বো রাখবো সদা রোজা,,
তা না হলে পরকালে পেতে হবে সাজা,,
বেহেস্তেতে থাকবো মেতে হবে কত মজা.
36) আলিম হব, জাহিল থাকবনা।
দাড়ি রাখব, মিছা কথা বলব না।
মিছামিছি হাসবনা, ঈমান ঠিক রাখব।
মসজিদ আবাদ করব, জলে উঠুন ঈমানি শক্তিতে।
37) “১,২,৩ আসছে রোজার দিন ।
৪,৫,৬ রোজা রাখতে কিসের ভয় ।
৭,৮,৯ খারাপ কাজ আর নয় ।
১০,১১,১২ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড় ।
38) শুভ রজনী, শুভ দিন রাখো রোযা ৩০দিন,
১১মাসের পাপ ১ মাসে করো ছাপ,
দিন যায় দিন আসে রোযা পাবেনা প্রতি মাসে…
তাই এই পবিত্র মাসে সবটি রোযা রাখো?
সবাইকে জানাই {পবিত্র রমজান মোবারক}
39) আসছে একটা রাত
নাম তার শবেবরাত ।
তুলব আমরা দু হাত।
করব আমরা মোনাজাত।
আল্লাহ করবে গুনা মাফ।
তোমাদেৱ রইল দাওয়াত।
পালন করব শবেবরাত ।”
40) মৃত্যু কি তোমার প্রতিশ্রুত সময় নয় ?
সুতরাং তোমার কি প্রস্তুতি রয়েছে !
চুলের শুভ্রতা কি তোমাকে ভীতি প্রদশন করেনি ?
সুতরাং তোমার কি অজুহাত রয়েছে !
কবরে কি তোমার শয্যা হবেনা ?
তখন তোমার কি বক্তব্য থাকবে !
আল্লাহর কাছে কি তোমার প্রত্যাবতন হবেনা ?
তখন তোমার সাহায্যকারী কে হবে !
41) মাটির দেহ নিয়ে কখনও করিওনা বরাই,
দুচোখ বন্ধ হলে দেখবে পাশে কেউ নাই।
যাকে তুমি আপন ভাবো সে হবে পর,
আপন হবে নামাজ, রোজা অন্ধাকার কবর।”
42) ~মা গো আমি শিক্ষবো না আর হাট্টিমা টিম টিম~
~কোরআন থেকে শিক্ষবো আমি আলিফ লাম মিম~
~একটি করে অক্ষরেতে দশটি করে নেকী~
~চলো সবাই আজ থেকে কোরআন হাদিস শিখি~
43) সম্পদ বলে – আমাকে উপার্জন করো,
বাকী সব কিছু ভুলে যাও
সময় বলে – আমাকে অনুসরন করো,
বাকী সব কিছু ভুলে যাও
ভবিষ্যত বলে – আমার জন্যসংগ্রাম করো,
বাকী সব কিছু ভুলে যাও
আল্লাহ বলেন- শুধু আমাকে স্বরনকরো,
বাকী সব কিছু আমি দেব।
44) নামাজ সব সমস্যার সমধান।
নামাজ সব রোগের প্রধান ওষুধ।
নামাজ নিজে পড়ুন।।
অন্যকে পড়ার জন্য তাগিদ দিন।
নামাজই আপনার আসল ইনকাম।
নামাজ বেহেস্তের চাবি।
45) মানুষ মৃত্যু থেকে বাঁচার চেষ্টা করে,
____ জাহান্নাম থেকে নয়
অথচ মানুষ চেষ্টা করলে জাহান্নাম থেকে
বাঁচতে পারে, মৃত্যু থেকে নয় ।
46) কারো কাছ থেকে কিছু পেতে হলে যেমন
তার সাথে সম্পর্ক ভাল রাখতে হয়।
ঠিক তেমন আল্লাহর কাছ থেকে কিছু পেতে হলে,
আল্লাহর সাথে সম্পর্ক ভাল রাখতে হবে!!!